আগের পর্বে আমরা দেখেছিলাম ৯০ টি ঋণ। চলুন এ পর্বে দেখে নিই আরো ৯০ টি ঋণ যা সন্তান মোচন করে অশৌচ পালনের মাধ্যমে-
৯১) নিজেদের চিকিৎসার খরচা বাঁচিয়ে সন্তানের জন্য তুলে রাখা,
৯২) বহু কষ্ট সহ্য করা,
৯৩) অভাবে গৃহতে বুঝতে না দেওয়া,
৯৪) খাদ্য সংগ্রহের জন্য দূরে যাত্রা,
৯৫) খাদ্য বহনের কষ্ট,
৯৬) সন্তানদের সাথে প্রীতি ভাব মনে কষ্ট চাপা দিয়ে,
৯৭) সন্তান দুঃখে থাকলে পিতা মাতার কষ্ট,
৯৮) সন্তানের মনের ব্যাথা বোঝার জন্য আপ্রান চেষ্টা,
৯৯) সন্তানের পক্ষে থাকে,
১০০) ব্যাথা দূরীকরণের উপায় খোঁজা ।
১০১) পীড়া দূরের জন্য নানা বুদ্ধি দেওয়া ।
১০২) বুদ্ধিকে কাজে লাগানোর জন্য উপায় বর্ণন,
১০৩) বুদ্ধি খোঁজার জন্য নিদ্রা ব্যাতীত রাত্র জাগরণ,
১০৪) সন্তানকে অভয় প্রদান,
১০৫) বিপদে জড়ালে পাশে থাকা,
১০৬ ) ততজনিত উৎকণ্ঠা,
১০৭) পীড়া দূরের জন্য পিতামাতার সন্তানকে সেবা,
১০৮) উত্তমরূপে যত্ন নেওয়া,
১০৯) উত্তরকালের পীড়ার জন্য চিন্তা,
১১০) সন্তানের ক্রন্দন মোচন,
১১১) ক্রন্দন থামানোর জন্য দিবারাত্র নিদ্রা ব্যতীত সেবা,
১১২) উত্তম সামগ্রী দিয়ে ভোলানোর চেষ্টা,
১১৩) ঔষধ গ্রহণের জন্য নানা কায়দা অবলম্বন,
১১৪) সন্তানের পীড়া কষ্ট সহ্য করা,
১১৫) শল্য চিকিৎসার ক্ষেত্রে সন্তানের আঘাত দেখে পিতামাতার অশ্রুপাত,
১১৬) ততজনিত চিন্তায় নিজ সুখ বিসর্জন,
১১৭) কবিরাজকে বর্তমানে ডাক্তার আনয়ন,
১১৮) চিকিৎসক আনার জন্য পথে উৎকণ্ঠা নিয়ে পিতার চলা/ মাতার সন্তানকে সেবা,
১১৯) উপযুক্ত পারিশ্রামিক দেওয়া/ মাতার ক্ষেত্রে চিকিৎসককে দেবদূত জ্ঞানে আরোগ্য কামনা করা,
১২০) ভালো চিকিৎসসার জন্য উত্তম চিকিৎসক গ্রহণ,
১২১) ততজনিত অর্থ ব্যায়/ মাতার চিন্তা,
১২২) অন্যত্র গমন,
১২৩) আরোগ্যলাভের দিনের প্রতীক্ষা,
১২৪) পিতার পথ্য সংগ্রহ / মাতার সেগুলি যত্নে খাওয়ানো,
১২৫) অসুখে উভয়ের ঠাকুরের কাছে পড়ে থাকা,
১২৬) সন্তানকে কর্মের ব্যাপারে সাহায্য,
১২৭) উভয়কে কর্মের ব্যাপারে বুদ্ধি দান,
১২৮) ততজনিত সুপারিশ করা,
১২৯) পুত্রের ক্ষেত্রে সন্তানকে নিজ ব্যবসা নিয়োগ/ কন্যার ব্যাপারে সাংসারিক বিষয় জ্ঞান দান,
১৩০) পুত্রের কর্ম পরিবেশ/ কন্যার সংসার পরিবেশ নিয়ে চিন্তা,
১৩১) পুত্রের কর্মস্থান হতে দেরীতে আসার চিন্তা/ কন্যার জল আনতে দেরীতে আশাঙ্কা,
১৩২) উভয়ের বয়োঃসন্ধিকাল নিয়ে চিন্তা,
১৩৩) উভয়ের পরবর্তী সংসার জীবন নিয়ে চিন্তা,
১৩৪) উভয়ের জন্য ঘটক সন্ধান,
১৩৫) ঘটকের দক্ষিণা/ মাতার ক্ষেত্রে উৎকণ্ঠা,
১৩৬) পুত্রের জন্য স্ত্রী/ কন্যার জন্য জামাতা সন্ধান,
১৩৭) ততজনিত খরচা আদি / মাতার চিন্তা,
১৩৮) পুত্র/ কন্যার শ্বশুরকূলের আপ্যায়ণ,
১৩৯) খাতির যত্ন,
১৪০) নিজ সুখ ভুলে খাতির যত্ন করা,
১৪১) খাতির যত্নে ত্রুটি না রাখা,
১৪২) পছন্দ/ অপছন্দ নিয়ে চিন্তা,
১৪৩) পিতার ক্ষেত্রে খরচ/ মাতার ক্ষেত্রে রন্ধন দ্বারা আত্মীয়কুটুম্বের সেবাযত্ন,
১৪৪) বিবাহ সংক্রান্ত চিন্তা,
১৪৫) বিবাহ স্থির করা,
১৪৬) পুত্রের/ কন্যার বিবাহের আগে বিভিন্ন দেবদেবীর পূজা,
১৪৭) পূজার উপবাস কৃচ্ছতা,
১৪৮) পূজাতে ব্যায়/ জোগারযন্ত্র,
১৪৯) ব্রাহ্মণকূলের আশীর্বাদ নেওয়া,
১৫০) বিবাহের প্রস্তুতি,
১৫১) আত্মীয় দের নিমন্ত্রণ,
১৫২) আত্মীয় দের সেবা ও খরচা,
১৫৩) আত্মীয়দিগের নানা জিনিস পত্র দেওয়া,
১৫৪) অসমর্থে ক্ষমা চাওয়া,
১৫৫) বিবাহ কালীন খরচ বা দেনাপাওনা তে বন্ধক রাখা,
১৫৬) বিবাহের দিন আগানোর সাথে সাথে নানা দুশ্চিন্তায় রাত্রি জাগরণ,
১৫৭) বিবাহ পূর্বে নানা দুঃস্বপ্নে চোখের ঘুম বিসর্জন,
১৫৮) বিবাহ সংক্রান্ত আলোচনা,
১৫৯) বিবাহে তিন জনের উপস্থিতির জন্য ভিক্ষা প্রার্থনা করা,
১৬০) পুরুত ঠাকুরকে সস্মমানে বরন,
১৬১) রান্নার বামুন ঠাকুরকে বরন,
১৬২) নাপিত ঠাকুরকে আনয়ন,
১৬১) পুরুত ঠাকুরকে বস্ত্র দেওয়া,
১৬২) শালগ্রাম নারায়ণের তুষ্টি কামনা,
১৬৩) পাচক ঠাকুরের তুষ্টি,
১৬৪) পাঁচক ঠাকুরকে পান কলা দেওয়া,
১৬৫) অগ্নিতে ব্রহ্মা- বিষ্ণু- মহেশ্বরকে আনয়নের জন্য প্রার্থনা জানানো,
১৬৬) নানা উত্তম দ্রব্য সন্ধান / রান্নার জোগার,
১৬৭) মহিলা কুটুম্বদের সম্মান মাতার/ পুরুষ কুটুম্ব দের সম্মান পিতার,
১৬৮) উভয়ের যত্নের দিক দেখা,
১৬৯) উভয়ের মন বুঝে চলা,
১৭০) উভয়ের সামনে সময়ে রঙ্গ রসিকতা,
১৭১) উভয়ের সম্মান যত্নে ত্রুটি না দেখা,
১৭২) উভয়ের সামান্য অযত্নে চাকর দিকগে বকাঝকা,
১৭৩) কুটুম্বদের নিকট বুদ্ধি প্রার্থনা,
১৭৪) বুদ্ধি শুনে চলা,
১৭৫) বুদ্ধি নিয়ে সংশয় চিন্তা,
১৭৬) নাপিত ঠাকুরকে দক্ষিণা দান,
১৭৭) নাপিত আনান ও তার সংক্রান্ত চিন্তা,
১৭৮) নাপিত বরন,
১৭৯) বিবাহে প্রীতিভোজ প্রদান,
১৮০) জামাই বরন/ বৌভাতে পুত্রবধূ বরন,