দীপাবলি ঘিরে আলোর রোশনাইয়েরই শুধু উদযাপন হয় না, এই উদযাপন হয় মনের অন্ধকারকে দূর করার জন্যও। যাবতীয় অলক্ষ্মী দূর করে শান্তি, স্বস্তি, সমৃদ্ধি প্রতিষ্ঠান আয়োজন হয় দীপাবলিতে। তবে অনেক সময়ই শান্তি বা সমৃদ্ধি বিঘ্নিত হয় আর্থিক সংকটের কারণে। দেখে নেওয়া যাক কোন রাশির জাতকরা কীভাবে দীপাবলি পালন করলে তা উপযুক্ত হবে।
মেষঃ মেষ রাশির জাতকরা এই দিন আলমারির লকারে রেখে দিতে পারেন চন্দন বা কিছুটা কেশর। তবে সাদা কাপড়ে মুড়ে তা রাখতে হবে।
বৃষঃ বৃষ রাশির জাতকদের এদিন দুটি প্রদীপ জ্বালানোর পরামর্শ দিচ্ছেন জ্যোতিষশাস্ত্ররা। এই ঘিয়ের প্রদীপের সামনেই নিজের মনের ইচ্ছা জানাতে বলছেন জ্যোতিষবিদরা।
মিথুনঃ মিথুন রাশির জাতকরা দীপাবলির দিন একটি নারকোল ফাটিয়ে তা লাল কাপড়ে বেঁধে রাখুন বাড়ির কোনও উঁচু জায়গায়। অন্যদিকে
কর্কটঃ কর্কট রাশির জাতকরা দীপাবলির দিন যদি ত্রিকোণ কোনও পতাকা বিষ্ণুর সামনে স্থাপন করতে পারেন , তাহলে তা শুভ ফল দেবে।
সিংহঃ সিংহ রাশির জাতকদের জন্য একটি ঘিয়ের প্রদীপ এই দিন রাখার পরামর্শ দিচ্ছেন জ্যোতিষবিদরা।
কন্যাঃ কন্যা রাশির জাতকরা যদি টাকা সঞ্চয়ের দিকে মন দিতে চান, তাহলে নারকেলের দুটি অংশ লাল কাপড়ে মুড়ে কোনও লকারে রাখতে পারেন। এমনই পরামর্শ দিচ্ছেন বাস্তুশাস্ত্রবিদরা।
তুলাঃ তুলা রাশির জাতকরা এই সময়ে অর্থ সংকট থেকে মুক্তি পেতে চাইলে দীপাবলির দিন মা লক্ষ্মীর পায়ে পদ্ম অর্পণ করুন।
বৃশ্চিকঃ বৃশ্চিক রাশির জাতকরা যেকোনও মন্দির চত্বরে কলাগাছ পুঁতে দিতে পারেন।
ধনুঃ ধনু রাশির জাতকরা যদি টাকা সঞ্চয়ের দিকে মন দিতে চান, একটি ঘিয়ের প্রদীপ এই দিন রাখার পরামর্শ দিচ্ছেন জ্যোতিষবিদরা।
মকরঃ মকর রাশির জাতকরা এই দিন দিন যদি ত্রিকোণ কোনও পতাকা বিষ্ণুর সামনে স্থাপন করতে পারেন , তাহলে তা শুভ ফল দেবে।
কুম্ভঃ কুম্ভ রাশির জাতকরা দীপাবলির রাতে নারকেলের মধ্যে ঘিয়ের প্রদীপ জ্বালাতে পারেন। এতে অর্থ সম্পত্তি বাড়বে বলে মনে করা হয়।
মীনঃ মীন রাশির জাতকরা দীপাবলির দিন যদি নিষ্ঠা ভরে লক্ষ্মীর আরাধনা করেন তাহলে তাঁদের অর্থ উত্তোরোত্তর বাড়বে, বলে দাবি অনেক জ্যোতিষশাস্ত্রবিদের।
সোর্সঃ সংগৃহিত