যে কারণে মৃত ব্যক্তির ৩৬৫ দিন অশৌচ পালন করা হয়! পর্ব – ১

আমরা জানি আমাদের এই সূর্যসিদ্ধান্ত মতে বছরে ৩৬৫ দিন। যখন মানুষ মারা যায় তখন সেটাকে সপিন্ড অশৌচ বলা হয়। আবার এই অশৌচ শেষ হওয়ার পর অর্থাৎ আদ্যশ্রাদ্ধ শেষ হওয়ার পরও পরবর্তী ১ বছরে কোন ধর্মীয় কাজ করা যায় না। এ অশৌচকে কাল অশৌচ বলা হয়। কাল অশৌচ শুধুমাত্র মৃতব্যক্তির সন্তান পালন করে থাকে। মানব জন্মের… Continue reading যে কারণে মৃত ব্যক্তির ৩৬৫ দিন অশৌচ পালন করা হয়! পর্ব – ১

যে রূপ সম্পর্ক অশ্বিনীকুমারদ্বয় ও অশ্বের মধ্যে! পর্ব – ২

এবার প্রশ্ন হইলো, নক্ষত্রমণ্ডলের আদি নক্ষত্রের নাম অশ্বিনীই বা কেনো হইল? আর সূর্য্যদেবের স্ত্রী সংজ্ঞাও কেনোই বা অশ্বিনী রুপ ধারণ করিলেন? আবার অশ্বিনীকুমারদ্বয় “ঋষি আথর্বণ দধ্যঙ্” এর দেহে অশ্বমুন্ডই বা কেনো বসাইলেন? আরও অনেক তো প্রাণী ছিলো ! তাহা হইলে, কেনো বার বার অশ্বকেই বাছিয়া লওয়া হইল? এই তিনটি ক্ষেত্রেই দেখা যাইতেছে অশ্বেরই প্রাধান্য ।… Continue reading যে রূপ সম্পর্ক অশ্বিনীকুমারদ্বয় ও অশ্বের মধ্যে! পর্ব – ২

যে রূপ সম্পর্ক অশ্বিনীকুমারদ্বয় ও অশ্বের মধ্যে! পর্ব – ১

অশ্বলায়ণী সূর্য্যাপত্যদ্বয়েণরলঙ্কৃতম্। তদাপতৌ অশ্বিনৌয়েতি আত্মবান্।। অশ্বলায়নের কন্যা, তাই বলা হোলো অশ্বলায়নী। ইনিই সূর্য্যা অর্থাৎ সূর্য্যদেবের স্ত্রী সংজ্ঞা। সুতরাং অশ্বলায়ণী সূর্য্যা অর্থাৎ সংজ্ঞা দুই অপত্য দ্বারা অলংকৃত বা ভূষিত হইলেন অর্থাৎ অশ্বলায়ণী সংজ্ঞা দুই সন্তান লাভ করিলেন এবং “তদাপতৌ” “অশ্বিনৌ” অর্থাৎ সেই দুই সন্তান “অশ্বিনীকুমারদ্বয়” নামেই খ্যাত বা পরিচিত হইলেন । আবার মহর্ষি অশ্বলায়ন, যিনি অশ্বিনী… Continue reading যে রূপ সম্পর্ক অশ্বিনীকুমারদ্বয় ও অশ্বের মধ্যে! পর্ব – ১

যে কারণে বিখ্যাত অশ্বিনীকুমারদ্বয়!

অশ্বিনীকুমারদ্বয়, নামান্তরে অশ্বিদ্বয়, মূলত বৈদিক দেবতা। তারা অধিকাংশ ক্ষেত্রেই সবিত (সূর্যদেব) ও শরণ‍্যু, নামান্তরে সংজ্ঞা, দেবীর যমজ পুত্রদ্বয় হিসাবে উল্লিখিত ও পরিচিত। ঋগ্বেদে এই যমজ দেবতাদের ভিষক বা চিকিৎসক হিসাবে বর্ণনা করা হয়েছে। সূর্য ও সংজ্ঞা অশ্বরূপে সঙ্গম করার ফলে এই দুই যমজ পুত্রের জন্ম হয়েছিল। বহু মূর্তিতেই অশ্বিনীকুমারদের তাই অশ্বমুখ দেখা যায়। অশ্বরূপে শরণ‍্যু… Continue reading যে কারণে বিখ্যাত অশ্বিনীকুমারদ্বয়!

error: Content is protected !! Without permission do not copy the content. We will sue you if you copy the content without permission.