প্রাচীন বৈদিক যুগ থেকে আমরা গাছ পালা, পশু পাখি, নদী নালাকে দেবতা হিসেবে পূজো করি। বৈদিক যুগ থেকেই হিন্দু ধর্মের সৃষ্টি। তাই হিন্দু ধর্মেও এইরকম গাছ পালা, পশু পাখি ও নদী নালাকে দেবতা হিসেবে পূজো করার রীতি প্রচলন আছে।
গঙ্গা হল আমাদের পবিত্র নদী। আসলে সনাতন হিন্দু ধর্ম আধ্যাত্মিক পথ ধরে প্রকৃতিকে বাঁচানোর প্রয়াস করে।পৃথিবীতে হাজার রকমের বিশ্বাস রয়েছে। তার মধ্যে কিছু বিশ্বাসের সারবত্তা রয়েছে। কিছু আবার নিতান্তই অন্ধবিশ্বাস।
সব অন্ধবিশ্বাসের উপর ভরসা করা একেবারে উচিত নয়। তবে কিছু মন্যতা ও আমন্যতা রয়েছে আমাদের সমাজে। এরকমই একটি বিশ্বাসের প্রাণী টিকটিকি। সাধারণ গৃহে টিকটিকি (Hemidactylus frenatus) দেখতে পাওয়া যায়।
টিকটিকি চেনে না এমন মানুষ নেই! পৃথিবীতে প্রায় সব দেশেই টিকটিকি পাওয়া যায়। বাড়িতে তোলাপোকার মতোই অপছন্দের আরেক প্রাণী টিকটিকি। সাধারণত টিকটিকি দেখলেই শরীরের মধ্যে কেমন যেন একটা করে ওঠে।
অনেকে আশপাশে টিকটিকি দেখলেই আঁতকে ওঠেন। আর গায়ে টিকটিকি পড়লে তো আর রক্ষা নেই। চেঁচিয়ে বাড়ি মাথায় করে দেন। পাশাপাশি সরীসৃপ এই প্রাণীকে নিয়ে মানুষের নানা ধরনের বিশ্বাসও রয়েছে।
টিকটিকি নিয়ে অনেক লৌকিক মতবাদ রয়েছে। সরীসৃপ এই প্রাণীকে নিয়ে গল্পের শেষ নেই । হাজারো বিশ্বাস রয়েছে যা মানুষ যুগে যুগে কোনও কারণ ছাড়াই মানুষ বিশ্বাস করে আসছে। আর তাই নিয়ে সারা বিশ্বে চর্চা অব্যাহত।
জ্যোতিষ, বাস্তু, শাকুন ইত্যাদি শাস্ত্রে ভাল-মন্দ বিভিন্ন ধরণের বর্ণনা দিয়েছেন। এতে আপনার ভবিষ্যতে যে ভাল বা খারাপ ঘটনা ঘটে তা বর্ণনা করে। এই বিদ্যায়, টিকটিকিও রয়েছে বলে জানা গেছে।
শরীরের প্রতিটি অংশে টিকটিকি লাগলে আলাদা আলাদারকম প্রভাব পড়ে মানুষের জীবনে৷ বাড়িতে টিকটিকি থাকা মানে বাড়িতে মা লক্ষ্মীর কৃপা রয়েছে। আর মা লক্ষ্মীর কৃপা থাকলে বাড়ি সুখ শান্তি ও সমৃদ্ধি ভরে যাবে।
শাস্ত্র মতে টিকটিকিকে দেব দেবীর দূত হিসেবে মনে নেওয়া হয়েছে। হিন্দু ধর্মে টিকটিকিকে না মারতে বলা হয়েছে। ভগবান টিকটিকির মাধ্যমে ভক্তকে ভালো ও মন্দ সংকেত জানান। শরীরের বিভিন্ন জায়গায় টিকটিকি পড়লে বিভিন্ন ঘটনাবলীর ইঙ্গিত করে।
টিকটিকির সাথে আমাদের স্বাভাবিক জীবনের কিছু সাধারণ বৈশিষ্ট্য-
- শাস্ত্রমতে টিকিটিকি আসলে সৌভাগ্য ও দুর্ভাগ্যের বার্তাবাহক।
- আমরা যখন কথা বলি তখন যদি টিকটিকি শব্দ করে, তা হলে জানতে হবে, সে সময় যে কথাটি আপনি বলছেন তা খুব শীঘ্র ফলতে চলেছে।
- খাবার সময় যদি পায়ের ওপর টিকটিকি পড়ে, তা হলে শারীরিক অসুস্থতা বোঝায়।
- টিকটিকি কোনও পোকামাকড় ধরে খাচ্ছে, সে সময় যদি আপনি দেখে ফেলেন, তবে জানবেন আপনার ধনপ্রাপ্তির যোগ আছে। তবে তার সঙ্গে লোকসান হওয়ার যোগও থেকে যাবে।
- কোনও গুরুত্বপূর্ণ কাজে যাওয়ার আগে যদি দেখা যায় দু’টি টিকটিকি একে অপরের সঙ্গে মারামারি করছে, তা হলে জানবেন, যে কাজের জন্য আপনি যাচ্ছেন তা সফল না-ও হতে পারে।
- ঠাকুর ঘরে টিকটিকি দেখতে পেলে গঙ্গাজল ছিটিয়ে ঠাকুরকে উদ্দেশ্য করে যে কোনও মনষ্কামনা করুন, তা পূর্ণ হবে।
- স্বপ্নে যদি টিকটিকির মারামারি দেখেন, তা হলে জানবেন আপনার সামনে কোনও বিপদ আসতে চলেছে।
- পুজো করার সময় যদি কোনও টিকটিকি দেখতে পান, তা হলে তা খুব শুভ বলে মানা হয়।
- খেতে বসে যদি টিকটিকির শব্দ শুনতে পান, তা হলে কোনও সুখবর আসতে চলেছে বা ধন প্রাপ্তি হতে চলেছে।
- দু’টি টিকটিকিকে সঙ্গমরত অবস্থায় দেখলে জানবেন, আপনার মনের মতো কোনও মানুষের সঙ্গে দেখা হতে চলেছে বা আপনার ভাগ্যের উন্নতি ঘটতে চলেছে।
- স্বপ্নে মৃত টিকটিকি দেখলে জানতে হবে যে আপনার সঙ্গে অশুভ কিছু ঘটতে চলেছে বা কোনও অশুভ খবর আসতে চলেছে।
- ঘরে যদি মরা টিকটিকি দেখতে পান বা আপনার হাতে যদি ভুল করেও কোনও টিকটিকি মারা যায়, তা হলে অতি শীঘ্র তার সৎকার করতে হবে, অর্থাৎ মাটিতে পুঁতে দিতে হবে। কারণ এটি খুব অশুভ সঙ্কেত।
- বাড়িতে প্রবেশের সময় যদি টিকটিকির আওয়াজ শোনা যায় ৷ এটি আপনার জন্য একটি ভাল লক্ষণ। এটি বিশ্বাস করে যে এটি প্রচুর অর্থোপার্জন করবে।
- যদি টিকটিকিটির শব্দটি পূর্ব এবং তৃতীয় চতুর্থ ঘন্টা শুনতে পাওয়া যায় তবে প্রত্নতত্ত্ব অনুসারে আপনার পক্ষে ভাল লক্ষণ বলে বিশ্বাস করা হয়। মনে হয়, এটি সম্পদ লাভের দিকে পরিচালিত করে। ব্যবসায়ীদেরা বাণিজ্যে শ্রীবৃদ্ধি হয়।
- আপনি যদি টিকটিকিটির পূর্ব, উত্তর, উত্তর-পূর্ব দিকগুলিতে শব্দ করে বেড়ায় তাহলে আপনার পক্ষে ভাল লক্ষণ। আপনি টাকা পাবেন। নিয়োগকর্তাদের পদোন্নতির সুযোগ থাকবে।
- আপনি যদি আগের দিন মধ্যাহ্নভোজনের সময় উত্তর-পূর্ব দিকের থেকে টিকটিকির আওয়াজ শুনতে পান তবে এটি একটি ভাল লক্ষণ বলে মনে করা হয়। এই ধরণের টিকটিকি শব্দে সমৃদ্ধ হয় পরিবার।
শরীরে টিকটিকি পড়াটা ভাগ্যের আভাসও দিয়ে থাকে। অনেকেই কিন্তু তা বিশ্বাস করে থাকেন। টিকটিকি শরীরের কোথায় পড়ল, তার উপরেই নাকি নির্ভর করে অনেক কিছু। আসুন জেনে নিই, শরীরের কোথায় টিকটিকি পড়লে তা কীভাবে আপনার ভাগ্য নির্ধারণ করতে পারে। শাস্ত্রমতে
“যদি নিপততি বল্লী দক্ষিণাঙ্গেনরাণাং স্বজনধনবিয়োগো – লাভদা বামভাগে।
উরসি পৃষ্ঠে কণ্ঠদেশ্চ রাজ্যং করণহৃদিস্থা-সর্ব সৌখ্যংদদাতি।।“
অনুবাদঃ টিকটিকি দক্ষিণাঙ্গে পতিত হইলে স্বজন ও ধনহানি, বামাঙ্গে পতিত হইলে লাভ। বক্ষ, মস্তক, পৃষ্ঠ ও কন্ঠদেশে পতিত হইলে রাজ্যলাভ এবং হস্ত, চরণ ও হৃদি স্থলে পতিতি হইলে সর্বসৌখ্য লাভ হয়।
ঘাড়ের উপর টিকটিকি পড়লেঃ আপনার শত্রুরা একে একে আপনার কাছে পরাজিত হবে। আপনি পুরোনো গৌরব ফিরে পাবেন। আপনার হারিয়ে যাওয়া মানসিক শান্তি ফিরে আসবে। অন্য এক শাস্ত্রমতে ঘাড়ে টিকটিকি পড়লে আপনার শত্রুর সংখ্যা ক্রমশ বাড়বে।
মাথায় টিকটিকি পড়লেঃ মাথায় টিকটিকি পড়লে ভয় পাওয়া স্বাভাবিক। মাথায় টিকটিকি পড়লে এটাকে খুব একটা ভালো লক্ষণ বলে গণ্য করা হয় না। আপনার ওই দিন কারোর সঙ্গে ঝগড়া ঝাটি হতে পারে। আপনার মানসিক শান্তি বিঘ্নিত হতে পারে। তাই এই একটু সাবধানে থাকা উচিত। আবার অনেকে বলে থাকেন যে মাথায় পড়লে রাজকীয় সুখ পাওয়া যায় অর্থাৎ কারো মাথায় যদি টিকটিকি পড়ে, তা হলে প্রচুর ধনসম্পত্তি আপনি পেতে চলেছেন।
ডান চোখের উপরঃ আপনি কোথাও শুয়ে আছেন। আপনার ডান চোখে টিকটিকি পড়ল তাহলে বুঝে নিবেন আপনি তাড়াতাড়ি কোনো সুখবর পাবেন।
বাম চোখে টিকটিকি পড়লেঃ বাম চোখের ওপর টিকটিকি পড়লে বলা হয়, আপনি খুব ধনী হতে চলেছেন।
ডান হাতে টিকটিকি পড়লেঃ ডান হাতে টিকটিকি পড়লে বুঝতে হবে আপনার ভালো সময় আসন্ন। কর্মক্ষেত্রে পদোন্নতি ঘটবে।
ডান হাতের কব্জিতে টিকটিকি পড়লেঃ ডান হাতের কব্জিতে টিকটিকি পড়লে সেটাকে ভালো লক্ষণ বলে ধরা হয় না।
বাম হাতে টিকটিকি পড়লেঃ বাম হাতে টিকটিকি পড়লে তা খুব লাকি বলে ধরে নেওয়া হয়।
নখে টিকটিকি লাগলেঃ নখের মধ্যে দিয়ে টিকিটিকি ছুঁয়ে গেলে ধরে নেওয়া হয়, আপনার কিছু একটা হারাতে চলেছেন।
ডান কপালে টিকটিকি পড়লেঃ ডান কপালে টিকটিকি পড়লে তা ভালো কিছুর সূচনা করে বলে মনে করা হয়।
বাম কপালে টিকটিকি পড়লেঃ আপনার করা কাজ সফল হবে বলে ধরে নেওয়া হয়।
ডান কাঁধে টিকটিকি পড়লেঃ ডান কাঁধে টিকটিকি পড়লে যে কাজ করবেন তাতে আপনার জয় নিশ্চিত। আবার অন্য এক শাস্ত্র মতে যদি ডান কাঁধে পড়ে, তা হলে নতুন জামাকাপড় পাওয়ার যোগ বোঝায়।
বাম কাঁধে টিকটিকি পড়লেঃ বাম কাঁধে টিকটিকি পড়লে আপনার আয়ু বৃদ্ধি হতে পারে, জীবনে সুখ শান্তি আসে বলে মনে করা হয়। আবার যদি টিকটিকি বাম কাঁধ হতে আপনা আপনি নিচে পড়ে যায়, এর অর্থ হ’ল আপনার শত্রুরা বেড়ে উঠবে।
গা বেয়ে টিকটিকি উঠলেঃ গা বেয়ে টিকটিকিট উঠলে। আপনার আয়ু বেড়ে যাবে।
মুখে টিকটিকিট এসে পড়লেঃ দিনটি আপনার জন্য খুব শুভ। এই দিন বাড়িতে কোন আত্মীয়ের আগমন ঘটতে পারে, মিষ্টান্ন খাওয়ার সৌভাগ্য হতে পারে।
পিঠের উপর টিকটিকি পড়লেঃ আপনার আর্থিক উন্নতি ঘটবে। আপনি অল্প দিনে অনেক টাকার মালিক হয়ে যাবেন।
চুলে যদি টিকটিকি কোনো ভাবে স্পর্শ করেঃ আপনার অর্থনৈতিক উন্নতি ঘটবে এবং আপনার কর্মক্ষেত্রে পদোন্নতি ঘটার সম্ভাবনা আছে।
পায়ের উপর দিয়ে টিকটিকি চলে গেলেঃ ভালো খবর পাওয়ার সম্ভাবনা আছে।
কানে টিকটিকি পড়লেঃ অলঙ্কার পাওয়া যেতে পারে।
গলায় টিকটিকি পড়লেঃ অর্থের আগমন হয়ে থাকে।
বাহুর উপরে টিকটিকি পড়লেঃ মানসিক আনন্দ লাভ হয়ে থাকে।
পিঠে এসে টিকটিকি পড়লেঃ তবে ভূ-সম্পত্তি পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
কোমড়ে টিকটিকি পড়লেঃ নতুন জামা-কাপড় পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
হাঁটুতে যদি টিকটিকি পড়েঃ তাহলে অর্থিক ক্ষতি হতে পারে।
পায়ের উপরে টিকটিকি পড়লেঃ ভ্রমণের সৌভাগ্য হয়ে থাকে।
ভ্রুতে যদি টিকটিকি পড়েঃ এর অর্থ আপনার অর্থ ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে ইঙ্গিত করে।
বুকের বাম দিকে টিকটিকি পড়েঃ বাড়িতে একটি পারিবারিক বিরোধ রয়েছে বলে বোঝা যায়।
নীচের ঠোঁট, নাভী, উভয় উরুতে বা আপনার হাঁটু এবং পায়ের মধ্যে টিকটিকি পড়েঃ এটি একটি ভাল লক্ষণ হিসাবে বিবেচিত হয়। এটি উপকার করে এবং সম্পদ প্রচার করে।
এসব কিছুর পরেও কিছু কথা থেকে যায়। তবে সবার বিশ্বাস কিন্তু এক নয়। এমনটি হলেও হতে পারে, না হলেও চিন্তিত হওয়ার কিছু নেই।
কাল ও দিক | উত্তরদিক | ঈশানকোণ | পূর্বদিক | অগ্নিকোণ | দক্ষিণদিক | নৈঋতকোণ | পশ্চিমদিক | বায়ুকোণ |
প্রভাতকাল | ধনাগম | আভিষ্টার্থ | রাজভয় | ভৃত্যের আগমন | শুভকার্য ঘটনা | কার্য্যসিদ্ধি | আচার্যের আগমন | যুদ্ধবার্তা শ্রবণ |
দিবা ১ম প্রহর | মিত্রাগম | আত্মীয়ের আগমন | অগ্নিভয় | মৃত্যু সংবাদ প্রাপ্তি | বন্ধু সম্মেলন | ব্রাহ্মণের আগমন | শান্তিলাভ | ভৃত্যের আগমন |
দিবা ২য় প্রহর | অগ্নিভয় | সমৃদ্ধি | দূতমুখে সংবাদ লাভ | মিষ্টান্ন লাভ | পণ্যদ্রব্য প্রাপ্তি | প্রেরিত দূতের প্রত্যাবর্ত্তন | অর্থহানি | রাজতুল্য ব্যক্তির আগমন |
দিবা ৩য় প্রহর | প্রিয় ব্যক্তির আগমন | সমৃদ্ধি | ধনাগম | অর্থলাভ | স্ত্রী লোকের আগমন | রক্ষালাভ | কুমারীর আগমন | পণ্ডিতের আগমন |
দিবা ৪র্থ প্রহর | প্রিয় সমাগম | কন্যা সমাগম ও অর্থলাভ | ধনাগম | সুখলাভ | রমনী দর্শন | রহস্যশ্রবণ | রাজপ্রাসাদ লাভ | বিঘ্ন সংঘটন ও দূতের আগমন |
রাত্রি ১ম প্রহর | শিষ্ট সমাগম ও কলহ্ | বৃদ্ধি | দ্রব্যলাভ | সৌখ্য | প্রবাসী বন্ধুর কুশল সংবাদলাভ | পথিকের আগমন | অগ্নিভয় | সমৃদ্ধি |
রাত্রি ২য় প্রহর | দ্রব্যলাভ | কন্যা সমাগম | অভিলাষ সিদ্ধি | অগ্নিভয় | আত্মীয় জনের সহিত বিবাদ | রক্তপাত বা মৃত্যু | রাজবার্ত্তা শ্রবণ | ইষ্টসিদ্ধি |
রাত্রি ৩য় প্রহর | তস্করভয় | বিবিধ ভয় | যুবতীলাভ | ধনলাভ | ধনলাভ | প্রাণ সংহার | মহালাভ | শুভবার্ত্তা লাভ |
রাত্রি ৪র্থ প্রহর | ঐশ্বর্যলাভ | ভয়ঙ্কর ঘটনা সংঘটন | অরথহানি | আশ্চারয্য বিষয়ের দর্শনলাভ | মহাকলহ সংঘটন | পীড়া ও রোগ | শারীরিক অবসাদ লাভ | অভিলাষিত অর্থলাভ |
· প্রভাতকাল = পূর্বরাত্রি শেষ ২ দণ্ড অর্থাৎ সূর্যোদয়ের ২ দণ্ড বা ৪৮ মিনিট পূর্ব হতে সূর্যোদয় পর্যন্ত
· এক প্রহর = ৩ ঘন্টা |